Saturday, March 30, 2013

গ্যাস-সংযোগ দেওয়ার প্রক্রিয়া এগোচ্ছে


Prothom Alo

গ্যাস-সংযোগ দেওয়ার প্রক্রিয়া এগোচ্ছে

অরুণ কর্মকার | তারিখ: ২৯-০৩-২০১৩
ধীরগতিতে হলেও এগোচ্ছে আবাসিক খাতে গ্যাস-সংযোগ উন্মুক্ত করার প্রক্রিয়া। এ ব্যাপারে মন্ত্রণালয়ের
বিভিন্ন প্রশ্নের জবাব দিয়ে পেট্রোবাংলা গতকাল বৃহস্পতিবার আবারও প্রস্তাব পাঠিয়েছে।
প্রস্তাবে বলা হয়েছে, সরকার বন্ধ ঘোষণার পর ৫৭ হাজার ৪১৪টি চুলায় নতুন সংযোগ দেওয়া হয়েছে।
এই গ্রাহকেরা ব্যাংকে নিয়মিত বিলও জমা দিচ্ছেন। কিন্তু সেই টাকা সরকারি কোষাগারে জমা হচ্ছে না।
এর পাশাপাশি প্রায় সমানসংখ্যক রয়েছে চোরাই সংযোগ। এই গ্রাহকেরা বিল না দিয়েই গ্যাস ব্যবহার
করছেন।
প্রস্তাবে সুনির্দিষ্ট হিসাব উল্লেখ করে বলা হয়, ২০১০ সালের ১৩ জুলাই আবাসিক খাতে নতুন সংযোগ
বন্ধ ঘোষণার সময় অপেক্ষমাণ গ্রাহক (আবেদনকারী) ছিলেন প্রায় এক লাখ ৪৮ হাজার। এর মধ্যে
উপরিউক্ত গ্রাহকেরা সংযোগ পাওয়ার পর অবশিষ্ট আছেন ৪০ হাজারের মতো।
এখন সংযোগ উন্মুক্ত করা হলে গ্রাহকসংখ্যা বৃদ্ধির বার্ষিক হার অনুযায়ী প্রায় দেড় লাখ নতুন আবেদন
পড়বে। সব মিলিয়ে প্রায় দুই লাখ গ্রাহককে নতুন সংযোগ দিতে হবে। এ জন্য প্রতিদিন বাড়তি গ্যাস
লাগবে দুই কোটি ঘনফুট। তবে সংযোগ উন্মুক্ত করার সঙ্গে সঙ্গেই দৈনিক গ্যাসের চাহিদা দুই কোটি
ঘনফুট বাড়বে না। কারণ, বিতরণ কোম্পানিগুলোর দৈনিক নতুন সংযোগ দেওয়ার ক্ষমতা ৩০০টির
মতো। কাজেই হিসাবে উল্লিখিত সব গ্রাহককে সংযোগ দিতে প্রায় আড়াই বছর সময় লাগবে। তাই
গ্যাসের চাহিদাও বাড়বে পর্যায়ক্রমে।
বিষয়টি সম্পর্কে জানতে চাইলে পেট্রোবাংলার চেয়ারম্যান অধ্যাপক হোসেন মনসুর বলেন, আবাসিক
খাতে এখন প্রতিদিন গ্যাস ব্যবহূত হচ্ছে ২২ কোটি ঘনফুট। নতুন সংযোগ উন্মুক্ত করলে এখনই চাহিদা
 বাড়বে এক কোটি ঘনফুটের মতো। পর্যায়ক্রমে তা দুই থেকে তিন কোটি ঘনফুটে উঠবে। কয়েক লাখ
গ্রাহকের জন্য এই সামান্য গ্যাস সরবরাহ করা কোনো সমস্যাই নয়।
মন্ত্রণালয় সূত্র জানায়, নতুন সংযোগ উন্মুক্ত করার ক্ষেত্রে পেট্রোবাংলার প্রস্তাব হচ্ছে, প্রথমে সীমিত
পরিসরে সংযোগ চালু করা। অর্থাৎ সরকার নতুন সংযোগ বন্ধ করার আগে যেসব গ্রাহক সংযোগের জন্য
আবেদন করেছেন এবং যাঁদের নামে চাহিদাপত্র (ডিমান্ড নোট) ইস্যু করা হয়েছে, তাঁদের অগ্রাধিকার
ভিত্তিতে সংযোগ দেওয়া। এরপর সংযোগ বন্ধ থাকা অবস্থায় যাঁরা কোনো না-কোনোভাবে সংযোগ
পেয়েছেন, নিয়মিত বিলও দিচ্ছেন, কিন্তু গ্রাহক সংকেত নম্বর নেই—এই গ্রাহকদের নির্দিষ্ট পরিমাণে
জরিমানা করে সংযোগ বৈধ করে দেওয়া।
তবে যাঁদের সংযোগ সম্পূর্ণ অবৈধ, গ্যাস আইন অনুযায়ী ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করে তাঁদের
সংযোগ স্থায়ীভাবে বিচ্ছিন্ন করে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়ার প্রস্তাব করা হয়েছে।
বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়-সংক্রান্ত সংসদীয় কমিটি গত ২৭ ফেব্রুয়ারি দ্বিতীয়বারের
মতো আবাসিক খাতে গ্যাস-সংযোগ চালুর সুপারিশ করে। তার পরিপ্রেক্ষিতে ওই দিনই পেট্রোবাংলা
একটি প্রস্তাব মন্ত্রণালয়ে পাঠায়। মন্ত্রণালয় থেকে ওই প্রস্তাবের বিষয়ে কিছু প্রশ্নের জবাব চেয়ে প্রস্তাবটি
পেট্রোবাংলার কাছে ফেরত পাঠিয়েছিল। ওই সব প্রশ্নের জবাব দিয়ে গতকাল পেট্রোবাংলা আবার
প্রস্তাবটি মন্ত্রণালয়ে পাঠিয়েছে।

Monday, March 18, 2013

Invest in Bangladesh's real estate, infrastructure, power

Bangladesh business people yesterday urged Kuwait entrepreneurs to invest in some potential areas such as real estate, power generation and transmission, financial market, infrastructure and hotel and tourism. The call came at a discussion between the visiting Kuwaiti business delegation and the country's apex trade body, Federation of Bangladesh Chambers of Commerce and Industry, in Dhaka. The Bangladesh business side said trade volume between Kuwait and Bangladesh is substantial but slightly lopsided. Kuwaiti investment in Bangladesh may help reduce the trade gap, they opined. In the 2004-05 fiscal, Bangladesh's export to Kuwait stood at only $7.87million while it imported goods worth $517million.
--> Local business leaders also urged the government of Kuwait to recruit more skilled and semi-skilled manpower from Bangladesh. They also offered Kuwaiti importers to import pharmaceutical products to meet some of their requirements and also offered investment under joint collaboration in Kuwait. The 17-member Kuwait Chamber of Commerce and Industry (KCCI) delegation was led by Hilal Meshari Al Mutairi, first deputy chairman of KCCI. The FBCCI team was led by its President Mir Nasir Hossain. Mohammad Abdul Awal, president of Real Estate and Housing Association of Bangladesh (Rehab), Khalifa Abdullah Al Fadala, chairman of Al-Raya International, Khaled Jassim Al Wazzan, chairman of General Trading and Contracting Co, also spoke at the meeting. Nazmul Hasan, chief executive officer of Beximco Pharmaceuticals, made a presentation on the pharmaceutical industry of Bangladesh at the meeting. Addressing the meeting, Mir Nasir said the Kuwaiti entrepreneurs, who are used to investing in Malaysia and Pakistan, can come forward to invest in different sectors, including financial market of Bangladesh. "I sincerely call on them to avail of the opportunity of using our gas and low-paid labour and invest here to meet the demand of a large international market as well as the domestic one," Mir Nasir said. "We welcome the Kuwaiti investors to come to Bangladesh for investment in 100 percent ownership or in joint venture in order to take an advantage of investment-friendly environment and packages available here," he said. Hilal Meshari told the meeting that a number of trade and investment agreements were signed between Bangladesh and Kuwait. "Nevertheless, we do believe that economic co-operation between the two nations should be enhanced," he added. --> He said the Kuwaiti private sector, which is strongly backed by supportive governmental polices, believes that it is high time to push forward these economic and trade relations with an aim of creating solid and fruitful economic partnerships between the two countries. Earlier, the FBCCI leaders underscored the need for formulation of joint chambers through two apex trade bodies FBCCI and KCCI.
© GoonGoon-RealEstate